Stylish GIF
Posts

২৫ বছর বয়সী ভার্জিন আপুকে চুদলাম পর্ব ১

Please wait 10 seconds...
Scroll Down and click on Go to Link for destination
Congrats! Link is Generated
থাম্বনেইল

আমার প্রথম চুদাচুদি। এটা ২০২২ সালে আমার জীবনে ঘটে। আমি নতুন একটা চাকরি নিয়ে গাজীপুর এসেছি। গাজীপুর শহর থেকে একটু ভিতরে তুরাগ নদীর দিকে চাকরির স্থান ছিল। একদম গ্রাম। একটা টিন সেড বাসা ভাড়া করি। বাসাটায় ৪ টা রুম ছিল। নতুন বাড়ি । রুমগুলোতে বাথরুম ও বারান্দায় রান্নার ব্যবস্থা ছিল। চারপাশে অনেক গাছ। রুম থেকে রাস্তা প্রায় ১০ মিনিট হাটা পথ। একদমই নির্জন জায়গা।

তো ঘটনাটা ২০২২ এর ঈদে। ঈদে আমি অফিসের কাজের জন্য বাড়ি যেতে পারিনি। আমার বাসার বাকি রুমের সবাই ছিল পরিবারসহ। তারা সবাই বাড়িতে চলে যায়। বলা যায় পুরা এলাকায় আমি একা। আমি সকাল থেকে 4 টা পর্যন্ত অফিস করে এসে মেইন গেট এ তালা দিয়ে, আমার বাঁড়ন্দার গেটে তালা দিয়ে দরজা বন্ধ করে ল্যাপটপে মুভি নিয়ে পড়ে থাকতাম। কারণ একা যথেষ্ঠ ভয় লাগত।

এবার ঘটনাটায় আসি। আমার অফিসের কলিগদের মধ্যে সবাই বাড়িতে, আমিসহ আর তিন জন ছিলাম। দুইজন বিবাহিত আমি ছেলেদের মধ্যে একমাত্র অবিবাহিত এবং সবার ছোট।
আর একটা মেয়ে ছিল অবিবাহিত কিন্তু আমার থেকে ৫ বছরের বড়।
উনার নাম পিউ। এখনো আমরা একসাথে কাজ করি।

পিউকে আমি আপু ডাকতাম। তো ছুটিতে সবাই চলে যাওয়ায় আমরা কাজ অনেক কম করতাম গল্প বেশি হতো। গল্পে গল্পে আমি পিউকে জানে আমার বাসাটা কত নির্জন ও ভয়ংকর। ঈদের তিনদিন আগে পিউ আপু বলে আমার বাসা সে আজ ছুটির পর দেখতে যাবে।
পিউ আপুর একটা বর্ণনা দিই আগে। উনি সিঙ্গেল। বয়স ২৫ । তিন বছর আগে উনার বয়ফ্রেন্ড হঠাৎ মারা যায়। ফলে এখনো প্রেম করেনি আর।
একটু মোটা। হাইট ৫ ফুট ১. গোল মুখ। লাল ফর্সা গায়ের রং। মোটা হয়ে দুধ দুইটা ফেটে বের হয়ে যাবে এমন। পাছাটা অনেক বড়। শরীরে মেদ হয়েছে হালকা।

আমার সাথে উনার খুব ভালো সম্পর্ক হয়ে যায় অল্প দিনেই। উনি আমাকে প্রতিদিন দুপুরের খাবার দিত। কারণ আমি নিজে রান্না করতাম কিন্তু দুপুরে রান্না করা সম্ভব হত না। উনি আমাকে অনেক ভালবাসত আদর করত বুঝতে পারতাম। উনি থাকত গাজীপুর চৌরাস্তা উনার দাদীর সাথে । আমাদের অফিসে থেকে অনেক দূরে। আর আমার বাসা থেকেও দূরে। ঈদের তিন দিন আগে সকালে অফিসে এসেই আমাকে জানায় উনার দাদি গ্রামের বাড়িতে গিয়েছে তাই আজ আমার বাসা দেখতে যাবে। পরদিন ছিল শুক্রবার। তো অফিস শেষে আমার সাথে উনি আমার বাসায় যায়। অফিস থেকে আমার বাসায় হেঁটে যেতে প্রায় ৩০ মিনিট লাগে। আমরা অফিস থেকে বেরোতে বেরোতে ৫ টা বেজে যায়। আমার বাসায় যেতে যেতে ৫:৩০। এটা ছিল মে মাস।

আমার বাসায় গিয়ে উনি তো অবাক। আসে পাশে কেউ নেই।আমার রুমে ঢুকেই উনি জিজ্ঞেস করেন খাবার কি আছে? আমি বলি ফ্রিজে মাংস আছে। রান্না করা কিছুই নেই।
পিউ: আচ্ছা আজ আমি তোর রান্না করে দিয়ে যাব, আর একসাথে খেয়ে যাব।
আমি: আরে তাহলে তুমি বাসায় যাবে কখন। অটো পাবে না তো।
পিউ: না পেলে যাব না। তোর বাসায় থাকলে কি সমস্যা?
আমি: কেউ নেই।তাই তো একটু ভয় লাগেই।
পিউ: এত ভয় পেতে হবে না। কেউ এখানে তোর খোঁজ নিবে না।
আমিঃ আচ্ছা চল আগে রান্না করি।
আমি সমস্ত কাটা কাটি করলাম আর পিউ রান্না করল। গরুর মাংস আর ডাল। রান্না শেষ করতে করতে ৮ টা বেজে গেল।
আমি বললাম: আপু তোমার আজ আর যাওয়া হবে না।
পিউ: হুমম।আজ যাব না। রান্না করে ক্লান্ত। গোসল করা লাগবে।সাথে তো এক্সট্রা কাপড় নেই, পড়ার মত তোর কিছু আছে?
আমি: একটা গেঞ্জি আছে আমার অনেক বড় হয়। আর আমার ট্রাউজার পড়তে পার।
পিউ: দে। গোসল শেষে একসাথে খাব। আমার পর তুইও গোসল করে নিস।
আমার থেকে গেঞ্জি আর ট্রাউজার নিয়ে পিউ গোসলে গেল। বিশ্বাস করে এই পর্যন্ত আমরা অনেক গল্প করছি একবারও উনাকে নিয়ে খারাপ চিন্তা আসে নাই।
উনি গোসল শেষ করে যখন বের হয়ে আসল আমি জাস্ট অবাক।
আমার ট্রাউজার উনার টাইট হয়েছে। গেঞ্জিতে উনার পুরো দুধ দেখা যাচ্ছে, ভেজা চুলে উনার পাছার ও বুকের বেশির ভাগ ভেজা। হাতে উনার ভেজা কাপড়। আমার দিকে একটা সেক্সী লুক দিয়ে আমার দিকে পিছনফিরে বাধা দড়িতে রুমের ভিতরেই উনার জমা প্যান্ট , পান্টি, ব্রা, নাড়িয়ে দিল। আমিতো মূর্তির মত এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছি। উনি এসে আমার টুটি ধরে বলব যা এত দেখিস না , গোসল করে আয়, খাবো। বিশ্বাস করেন আমি মাতালের মত টলতে টলতে গোসলে যায়। গোসলে গিয়ে খেঁচে আগে মাল ফেলি। গোসল শেষ করে এসে দেখি খাবার রেডি করা কিন্তু শুধু একটা প্লেট।
পিউ: তাড়াতাড়ি আয় খেয়ে নেই। ক্ষুধা লাগছে অনেক। আর তোকে আমি খাওয়ায় দিচ্ছি।
আমি: বেশি কথা না বলে বাধ্য ছেলের মত তার হাতে খেলাম।
খাওয়া শেষ করে আমি নিচে বিছানা করতে গেলে পিউ বলল নিচে কেন?
আমি: আমি নিচে ঘোমাই তুমি উপরে থাক।
পিউ: না। একসাথে ঘুমাব।
আমি: আপু এটা সিঙ্গেল বেড। দুজন ঘুমানো সম্ভব না। আর সত্যি বলতে তোমার উপর আমি অনেক দুর্বল হয়ে পড়ছি। কিছু হয়ে গেলে তুমিতো খারাপ ভাববে।
পিউ: তাই!! তোর কি মনে হয়না তোর দাঁড়ানো ধোণ আমি দেখি নাই। স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে। তুই যে আমকে দেখে খেঁচেছিস এটা বুঝি। আর যা হয় হবে তুই উপরে আয়।

চারিদিক নির্জন। আমার রুম একদম মাঝখানে। তিনদিক অন্য় রুম। শুধু আমার বারান্দায় একটা জানালা। আমি 5 ফুট ৪ ইঞ্চি। চেহারা ভালো, ফর্সা, স্লিম বডি। আমার ধোণ ৭.৫ ইঞ্চি, মত ৫ ইঞ্চি।
সত্যি আমার ধোণ ফুলে উঠেছে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে। উপরে ফ্যান ঘুরছে। পিউ বেডে শুয়ে আছে, ও মোটা হয়ে খুব অল্প জায়গা বাকি আছে। আমি গিয়ে শুয়ে পড়তে ও আমাকে একদম নিজের কোলের ভিতর টেনে নিল। আমি ওর দুধের খাঁজে মুখ লুকিয়ে বললাম।
আমি: আই লাভ ইউ আপু।
পিউ আমাকে আরো চেপে ধরে বলল
পিউ: হুমম। বেশি ভালবাসলে নিচে ঘুমাতে চাইটিস না।
আমি: সরি
পিউ: আজ আমরা সারারাত গল্প করব। নাকি ঘুমিয়ে যাবি।
আমি: না ।

এভাবে আমরা গল্প করছি। এই দিকে আমার মুখ পিউ এর গেঞ্জির উপর দিয়ে দুধের খাজে ঘসতেছি। আর আমার ৭.৫ ইঞ্চি ধোণ পিউ এর দুই পায়ের খাঁজে ঘষা দিচ্ছে। আমি আপুকে একপর্যায়ে জিজ্ঞেস করলাম
আমি: তুমি তোমার বয়ফ্রেন্ড এর সাথে সেক্স করছ কি।
পিউ: নারে। উপর উপর অনেক হয়েছে। কিন্তু এখনো ভিতরে কেউ যেতে পারেনি।
বলেই উনি আমার ধোণ ধরল। ধরেই উনি একটু জোড়ে বলে উঠল
পিউ: এটা কিরে!!!! এত মোটা?? এত বড়??
আমি: ধুর কি যে বল।
পিউ: সত্যি বল, এটা কয়জনের ভিতর ঢুকছে?
আমি: আরে কারোরই না।
পিউ: এই আমাকে একটু দেখাবি। আমার বয়ফ্রেন্ড এর টা একবার চুষে দিয়েছিলাম। ওই প্রথম আর শেষ দেখছি।
আমি: আচ্ছা দেখ। নিজেই খুলে নাও।
পিউ আমার টাউজার নামিয়ে দিতেই ধোণ একদম লাফ দিয়ে বের হয়ে গেল। পিউ আলতো করে ধরে বলল
পিউ: বিশ্বাস কর , ওর টা এর অর্ধেক ছিল আর অনেক চিকন ছিল। তোরটা এমন মোটা ও বড় কেন? আমি মুখে নিলে তো ঢুকবেই না।
সত্যি পিউ এর ফেস এর তুলনায় গালটা অনেক ছোট। আর গোলাপী হালকা ঠোট।
আমার উত্তরেই অপেক্ষা না করেই জিব্বা দিয়ে আমার মুন্ডি লেহন শুরু করে দিল।
আমিও ওর মাথা টেনে লীপ কিস্ দিলাম। ও আমাকে টেনে উঠিয়ে চিৎ হয় শুয়ে পড়লে। আমাকে টেনে ৬৯ পজিশনে নীল।
আমি আমার ধোণ ওর মুখের কাছে নিতেই নিচে থেকে মুখে ঢুকিয়ে নিল। আমিও ওর টাওজার খুলে দিলাম। একদম সেভ ভোলা একটা স্বর্গ। আমি হাত দিয়ে একটু ফাঁক করতেই লাল টকটকে ভোঁদার খাঁজ আর ঝাঁঝাল গন্ধ। একদম ভিজে আছে, রস গড়িয়ে পায়ুপথে জমা হয়ে আছে। আমি কিছু আর না ভেবে নাভী থেকে পায়ু পর্যন্ত লম্বা চাটা দিলাম কয়েকবার। এরপর ক্লিটোরিস কমে খেয়ে ফেলার মত করে ভোদাতে জিভ ঢুকিয়ে দিতে আহ আহ করে জল ছেড়ে দিল। আমি ওর জল চেটেপুটে খেয়ে আবার চুষতে থাকলাম। ৫ মিনিট পর ও আবারো জল খসাল। আমিও ওর মুখে মাল ছেড়ে দিলাম। ও সব চেটেপুটে খেল। এরপর দুইজন লিপ কিস দিলাম। একজনের জিব্বা আর একজন চুষে খেলাম অনেক সময় ধরে।
পরে গেঞ্জি খোলে পিউ বলল,
পিউ: আসো। আমার সব তোমার। এই ২৫ বছরের ক্ষুধার্ত শরীর এখন তোর। জানিস আমি মোটা বলে কেউ পাত্তা দেয় না, কিন্তু আমার মত সুন্দর আর কয়টা মেয়ে আছে বল?
আমি: সত্যি তুমি অনেক অনেক সুন্দর।
পিউ: আয় তোকে একটু দুধ খাওয়ায়।
আমি শিশুর মত পিউ এর কোলে ঢুকে দুধ চুষতে লাগলাম। পালা করে দুইটা দুধ চুষলাম।
আমার ধোণ আবার দাঁড়িয়ে গেল। দাঁড়ানো ধোণ দেখে পিউ বলল
পিউ: স্যার যে দাঁড়িয়ে গেল আবার।
আমি: তোমার ভিতরে ঢুকবে বলে।
পিউ: আমি এটা নিলে মরেই যাব।
আমি: ধুর কি যে বল।
পিউ: তাহলে তুই আমাকে ঢুকাবি না। আমি নিজে তোর উপরে উঠে কাউগার্ল পজিশনে আসতে আসতে নিব।
আমিঃ ঠিক আছে।
পিউ আমার উপরে উঠে কিস্ দিল। আমিও কিস্ দিলাম আর ওর পাছার খাঁজে মালিশ করতে থাকলাম। মোটা ভার্জিন মেয়েকে প্রথম চুদার যে কি মজা। পিউ আমার ধোণ চুষে অনেক লালা দিল। নিজের ভুদায়ও থুথু দিয়ে ভোদার মুখে সেট করে আমার মুখে জিব্বা ঢুকিয়ে দিয়ে আসতে আসতে চাপ দিল। কিন্তু এক মিনিট চেষ্টা করেও ঢুকল না দেখে আমি পাছা ধরে নিচে একটু জোরে চাপ দিতেই মুন্ডিটা ঢুকে গেল। পিউ আপু আহহহহহহ ইসসসসসস করে ঢুকরে কেঁদে ফেলল। আর সাথে সাথে লাফ দিয়ে নেমে যেতে ফট করে শব্দ করে মুন্ডি ভোদা থেকে বের হয়ে পড়ল।
পিউ: নারে আমি পারব না। এত ব্যাথা??
আমি: আমি দুঃখিত। তোমাকে অনেক কষ্ট দিছি। আজ থাক।
পিউ: কুত্তার বাচ্চা, তুই আমার পাঁচ বছরের ছোট। আজ যদি আমি মারাও যায় , তোর বাড়া নিয়ে মরবো।
আমি: কিন্তু তুমি তো কষ্ট পাও।
পিউ: সোনা একটু সময় দে। ঠিকই নিতে পারবো।
এরপর আপু বলল একটু চুষে দে। আমিও আপুর ভোদা চুষে দিলাম। ১০ মিনিট পর আপু বলল তুই ঢোকা। আমর যায় হোক পুরো না ঢুকা পর্যন্ত থামনি না। বলেই আপু মুখের ভিতর গেঞ্জি ঢুকিয়ে নিল।
আমি আপুর পাছা বিছানার ধরে টেনে নিয়ে ধোণ সেট করে আস্তে আস্তে চাপ দিতে থাকলাম। এখন একটু চেষ্টা করতে মুন্ডি ঢুকে গেল। পিউ এর চোখ দিয়ে পানি গড়িয়ে পড়তে থাকল। আর একটু চাপ দিতেই গোগো করে বেঁকে গেল। আমি ওর উপর শুয়ে দুধ চুষতে লাগলাম। প্রায় মুন্ডিসহ ২ ইঞ্চি ঢুকে গেছে। এরপর ৫ মিনিট গেঞ্জি মুখ থেকে সরিয়ে একে অপুরের জিব্বা চুষলাম। চিব্বা চুষতে চুষতে মাঝে মাঝে চাপ দিচ্ছিলাম আর পিউ তখন
ওহহহ, আহহহহ , আস্তেইইইইইইইইই, ওরীইইইই, আহহহহহহহহহ।ওকে ওকে ওকে। উমমম করতে লাগল। ১৫ মিনিটের চেষ্টায় আমার ৭.৫ ইঞ্চি ধোণ পুরো পিউয়ের ভোদায় ঢুকল। এত চাপ অনুভব করছিলাম আমি যেনো ধোণ ফেটে যাবে।
আমরা দুইজন ঘেমে গেছি একদম। যখন শেষবার চাপ দিলাম তখন পিউ জল ছেড়ে দিল। ফলে একটু পিছলা হওয়ায় সহজ হয়ে গেল। আস্তে আস্তে ধোণ বের করে আবার ঢুকাতে লাগলাম সাথে কিস্ করতে থাকলাম। যেহেতু আমি আগে দুইবার মাল ফেলেছিট্টাই এই বার দেরি হচ্ছে কিন্তু ২০ মিনিট পর মাল ছেড়ে দিলাম একদম গভীরে। ঘড়িতে তখন ১১ টা বাজে। প্রায় 3 ঘণ্টা ধরে সেক্স করছি আমরা। মাল ঢেলে আমি ক্লান্ত হয়ে শুয়ে পড়লাম। পিউ ওঠে ফ্রিজ থেকে দুধ বের করে গরম করতে গেল। আমাকে চুমা দিয়ে বলল
পিউ: বাবুটা আমার ক্লান্ত হয়ে গেছে। দাড়াও একটু যত্ন নেই।
দুধ গরম করে আমার ফ্রিজ ই রাখল ঠান্ডা করতে। এরপর পিউ ওর ব্যাগ থেকে একটা ওষুধ বের করল। বলল আমি আজ জানতাম তোর এখানে থাকব, আর তুই আমাকে ছিঁড়ে ছিঁড়ে খাবি, তাই এটা নিয়ে আসছি। ইতোমধ্যে আমি ২০ বার জল খসিয়েছি। ভোদাও অনেক ব্যাথা। এটা খেলে তুই আমাকে কি করবি জানি না। কিন্তু যদি কথা দিস কাল ছুটির দিন সারাদিন যত্ন নিব তাহলে এটা তোকে খেতে দিব। আমি কথা দিলাম।
সেক্স এর ওষুধ এক গ্লাস দুধ দিয়ে খেলাম। খেয়ে পিউ কিছু দুধ মুখে নিলে আমি ওর মুখ থেকে চুষে নিয়ে খেলাম।
এভাবে ৩০ মিনিট একে অপরের যত্ন নেওয়ার পর ফাইনাল চুদাচুদি শুরু করলাম। প্রায় ১ ঘণ্টা বিভিন্ন পজিশনে সেক্স করার পর একে অপরকে জড়িয়ে ধরে ঘুমিয়ে পড়লাম। সকালে পিউ ঊঠতে পারল না। সারাদিন আমি ওর যত্ন নিলাম এবং দিনে আরও তিনবার সেক্স করার পর বিকালে গাড়িতে উঠিয়ে দিলাম। পরে প্রতি বৃস্পতিবার রাত আমরা চুদাচুদি করতাম। পিউ একনা কিছুটা স্লিম হয়েছে। আমাদের আরও গল্প শুনতে চাইলে জানান কেমন লাগছে। আর চুদার কোন বয়স নেই।এটা মাথায় রেখে সুযোগ দেন।

আরো পড়ুন: ১২ বছরের ভাইকে দিয়ে 🫣 🍼 নিজের জ্বালা মিটানো 🤭 সত্যি ঘটনা নিয়ে আজকের বাংলা চটি গল্প 🌶️🍆

Go to Link
Oops!
It seems there is something wrong with your internet connection. Please connect to the internet and start browsing again.